নিশ্চিত ঘটনা
إِذَا وَقَعَتِ ٱلْوَاقِعَةُ
যখন সেই অবশ্যম্ভাবী ঘটনাটি ঘটবে,
لَيْسَ لِوَقْعَتِهَا كَاذِبَةٌ
তখন তার সংঘটন অস্বীকার করার কেউ থাকবে না,
خَافِضَةٌ رَّافِعَةٌ
(অনেককে করা হবে) নীচু, (অনেককে করা হবে) উঁচু,
إِذَا رُجَّتِ ٱلْأَرْضُ رَجًّا
যখন পৃথিবী প্রবল কম্পনে হবে প্রকম্পিত,
وَبُسَّتِ ٱلْجِبَالُ بَسًّا
আর পাহাড়গুলো হবে চূর্ণ বিচূর্ণ,
فَكَانَتْ هَبَآءً مُّنۢبَثًّا
তখন তা বিক্ষিপ্ত ধূলিকণায় পরিণত হবে।
وَكُنتُمْ أَزْوَٰجًا ثَلَـٰثَةً
আর তোমরা হবে তিন অংশে বিভক্ত,
فَأَصْحَـٰبُ ٱلْمَيْمَنَةِ مَآ أَصْحَـٰبُ ٱلْمَيْمَنَةِ
তখন (হবে) ডান দিকের একটি দল; কত ভাগ্যবান ডান দিকের দল।
وَأَصْحَـٰبُ ٱلْمَشْـَٔمَةِ مَآ أَصْحَـٰبُ ٱلْمَشْـَٔمَةِ
আর বাম দিকের একটি দল; কত দুর্ভাগা বাম দিকের দলটি।
وَٱلسَّـٰبِقُونَ ٱلسَّـٰبِقُونَ
আর (ঈমানে) অগ্রবর্তীরা তো (পরকালেও) অগ্রবর্তী,
أُو۟لَـٰٓئِكَ ٱلْمُقَرَّبُونَ
তারাই (আল্লাহর) নৈকট্যপ্রাপ্ত
فِى جَنَّـٰتِ ٱلنَّعِيمِ
(তারা থাকবে) নি‘মাতে পরিপূর্ণ জান্নাতে।
ثُلَّةٌ مِّنَ ٱلْأَوَّلِينَ
পূর্ববর্তীদের মধ্য হতে বহু সংখ্যক।
وَقَلِيلٌ مِّنَ ٱلْـَٔاخِرِينَ
আর পরবর্তীদের মধ্য হতে কম সংখ্যক।
عَلَىٰ سُرُرٍ مَّوْضُونَةٍ
(তারা থাকবে) মণিমুক্তা খচিত আসনে,
مُّتَّكِـِٔينَ عَلَيْهَا مُتَقَـٰبِلِينَ
তাতে তারা হেলান দিয়ে বসবে পরস্পর মুখোমুখী হয়ে।
يَطُوفُ عَلَيْهِمْ وِلْدَٰنٌ مُّخَلَّدُونَ
তাদের চারপাশে ঘুর ঘুর করবে (সেবায় নিয়োজিত) চির কিশোররা।
بِأَكْوَابٍ وَأَبَارِيقَ وَكَأْسٍ مِّن مَّعِينٍ
পানপাত্র, কেটলি আর ঝর্ণার প্রবাহিত স্বচ্ছ সুরায় ভরা পেয়ালা নিয়ে,
لَّا يُصَدَّعُونَ عَنْهَا وَلَا يُنزِفُونَ
তা পান করলে মাথা ঘুরবে না, জ্ঞানও লোপ পাবে না
وَفَـٰكِهَةٍ مِّمَّا يَتَخَيَّرُونَ
আর নানান ফলমূল, ইচ্ছেমত যেটা তারা বেছে নেবে,
وَلَحْمِ طَيْرٍ مِّمَّا يَشْتَهُونَ
আর পাখীর গোশত যেটা তাদের মনে চাইবে,
وَحُورٌ عِينٌ
আর (সেখানে থাকবে) ডাগর ডাগর উজ্জ্বল সুন্দর চোখওয়ালা সুন্দরীরা,
كَأَمْثَـٰلِ ٱللُّؤْلُؤِ ٱلْمَكْنُونِ
সযত্নে লুকিয়ে রাখা মুক্তোর মত,
جَزَآءًۢ بِمَا كَانُوا۟ يَعْمَلُونَ
তাদের কর্মের প্রতিদান হিসেবে!
لَا يَسْمَعُونَ فِيهَا لَغْوًا وَلَا تَأْثِيمًا
সেখানে তারা শুনবে না কোন অনর্থক কথাবার্তা, আর পাপের বুলি,
إِلَّا قِيلًا سَلَـٰمًا سَلَـٰمًا
এমন কথা ছাড়া যা হবে শান্তিময়, নিরাপদ,
وَأَصْحَـٰبُ ٱلْيَمِينِ مَآ أَصْحَـٰبُ ٱلْيَمِينِ
আর ডানদিকের দল, কত ভাগ্যবান ডান দিকের দল!
فِى سِدْرٍ مَّخْضُودٍ
তারা থাকবে কাঁটা বিহীন বরই গাছগুলোর মাঝে,
وَطَلْحٍ مَّنضُودٍ
কলা গাছের মাঝে যাতে আছে থরে থরে সাজানো কলা,
وَظِلٍّ مَّمْدُودٍ
বিস্তীর্ণ অঞ্চল-জুড়া ছায়ায়,
وَمَآءٍ مَّسْكُوبٍ
অবিরাম প্রবহমান পানির ধারে,
وَفَـٰكِهَةٍ كَثِيرَةٍ
আর পর্যাপ্ত ফলমূল পরিবেষ্টিত হয়ে,
لَّا مَقْطُوعَةٍ وَلَا مَمْنُوعَةٍ
যা কখনও শেষ হবে না, কক্ষনো নিষিদ্ধও হবে না।
وَفُرُشٍ مَّرْفُوعَةٍ
আর উঁচু উঁচু বিছানায়।
إِنَّآ أَنشَأْنَـٰهُنَّ إِنشَآءً
তাদেরকে (অর্থাৎ ঐ হুরদেরকে) আমি সৃষ্টি করেছি এক অভিনব সৃষ্টিতে,
فَجَعَلْنَـٰهُنَّ أَبْكَارًا
আর তাদেরকে করেছি কুমারী,
عُرُبًا أَتْرَابًا
স্বামী ভক্তা, অনুরক্তা আর সমবয়স্কা,
لِّأَصْحَـٰبِ ٱلْيَمِينِ
(এ সব হল) ডান দিকের লোকদের জন্য,
ثُلَّةٌ مِّنَ ٱلْأَوَّلِينَ
(যারা হবে) পূর্ববর্তীদের মধ্য হতে বহু সংখ্যক
وَثُلَّةٌ مِّنَ ٱلْـَٔاخِرِينَ
আর পরবর্তীদের মধ্য থেকে বহুসংখ্যক
وَأَصْحَـٰبُ ٱلشِّمَالِ مَآ أَصْحَـٰبُ ٱلشِّمَالِ
আর বাম দিকের দল, কত হতভাগ্য বামদিকের দল!
فِى سَمُومٍ وَحَمِيمٍ
(তারা থাকবে) অত্যধিক গরম হাওয়া, ফুটন্ত পানি
وَظِلٍّ مِّن يَحْمُومٍ
আর কালো ধোঁয়ার ছায়ায়,
لَّا بَارِدٍ وَلَا كَرِيمٍ
যা শীতলও নয়, তৃপ্তিদায়কও নয়।
إِنَّهُمْ كَانُوا۟ قَبْلَ ذَٰلِكَ مُتْرَفِينَ
ইতোপূর্বে তারা ভোগ বিলাসে মত্ত ছিল,
وَكَانُوا۟ يُصِرُّونَ عَلَى ٱلْحِنثِ ٱلْعَظِيمِ
আর অবিরাম ক’রে যেত বড় বড় পাপের কাজ,
وَكَانُوا۟ يَقُولُونَ أَئِذَا مِتْنَا وَكُنَّا تُرَابًا وَعِظَـٰمًا أَءِنَّا لَمَبْعُوثُونَ
আর তারা বলত- ‘আমরা যখন মরে যাব আর মাটি ও হাড়ে পরিণত হব, তখন কি আমাদেরকে (নতুন জীবন দিয়ে) আবার উঠানো হবে?
أَوَءَابَآؤُنَا ٱلْأَوَّلُونَ
আর আমাদের বাপদাদাদেরকেও?
قُلْ إِنَّ ٱلْأَوَّلِينَ وَٱلْـَٔاخِرِينَ
বল- ‘পূর্ববর্তী আর পরবর্তী
لَمَجْمُوعُونَ إِلَىٰ مِيقَـٰتِ يَوْمٍ مَّعْلُومٍ
অবশ্যই সকলকে একত্রিত করা হবে একটা নির্ধারিত দিনে যা (আল্লাহর) জানা আছে।
ثُمَّ إِنَّكُمْ أَيُّهَا ٱلضَّآلُّونَ ٱلْمُكَذِّبُونَ
তখন হে গুমরাহ (সত্য) প্রত্যাখ্যানকারীরা!
لَـَٔاكِلُونَ مِن شَجَرٍ مِّن زَقُّومٍ
তোমরা অবশ্যই জাক্কুম গাছ থেকে আহার করবে,
فَمَالِـُٔونَ مِنْهَا ٱلْبُطُونَ
তা দিয়ে তোমরা তোমাদের পেট ভর্তি করবে,
فَشَـٰرِبُونَ عَلَيْهِ مِنَ ٱلْحَمِيمِ
আর তার উপর পান করবে ফুটন্ত পানি,
فَشَـٰرِبُونَ شُرْبَ ٱلْهِيمِ
আর তা পান করবে পিপাসা-কাতর উটের মত
هَـٰذَا نُزُلُهُمْ يَوْمَ ٱلدِّينِ
প্রতিফল দেয়ার দিনে এই হবে তাদের আপ্যায়ন
نَحْنُ خَلَقْنَـٰكُمْ فَلَوْلَا تُصَدِّقُونَ
আমিই তো তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি, তাহলে তোমরা সত্যকে বিশ্বাস করবে না কেন?
أَفَرَءَيْتُم مَّا تُمْنُونَ
তোমরা কি ভেবে দেখেছ- তোমরা যে বীর্য নিক্ষেপ কর,
ءَأَنتُمْ تَخْلُقُونَهُۥٓ أَمْ نَحْنُ ٱلْخَـٰلِقُونَ
তা কি তোমরা সৃষ্টি কর, না তার সৃষ্টিকর্তা আমিই।
نَحْنُ قَدَّرْنَا بَيْنَكُمُ ٱلْمَوْتَ وَمَا نَحْنُ بِمَسْبُوقِينَ
তোমাদের মধ্যে মৃত্যু আমিই নির্ধারণ করি, আর আমি কিছুমাত্র অক্ষম নই
عَلَىٰٓ أَن نُّبَدِّلَ أَمْثَـٰلَكُمْ وَنُنشِئَكُمْ فِى مَا لَا تَعْلَمُونَ
তোমাদের আকার আকৃতি পরিবর্তন করতে আর তোমাদেরকে (নতুনভাবে) এমন এক আকৃতিতে সৃষ্টি করতে যা তোমরা জান না।
وَلَقَدْ عَلِمْتُمُ ٱلنَّشْأَةَ ٱلْأُولَىٰ فَلَوْلَا تَذَكَّرُونَ
তোমরা তোমাদের প্রথম সৃষ্টি সম্বন্ধে অবশ্যই জান তাহলে (আল্লাহ যে তোমাদেরকে পুনরায় সৃষ্টি করতে সক্ষম এ কথা) তোমরা অনুধাবন কর না কেন?
أَفَرَءَيْتُم مَّا تَحْرُثُونَ
তোমরা কি ভেবে দেখেছ তোমরা যে বীজ বপন কর সে সম্পর্কে?
ءَأَنتُمْ تَزْرَعُونَهُۥٓ أَمْ نَحْنُ ٱلزَّٰرِعُونَ
তোমরাই কি তা উৎপন্ন কর, না আমিই উৎপন্নকারী?
لَوْ نَشَآءُ لَجَعَلْنَـٰهُ حُطَـٰمًا فَظَلْتُمْ تَفَكَّهُونَ
আমি ইচ্ছে করলে তাকে অবশ্যই খড়কুটা করে দিতে পারি, তখন তোমরা হয়ে যাবে বিস্ময়ে হতবাক।
إِنَّا لَمُغْرَمُونَ
(আর বলবে যে) ‘আমরা তো দায়গ্রস্ত হয়ে পড়লাম,
بَلْ نَحْنُ مَحْرُومُونَ
বরং আমরা বঞ্চিত হয়ে গেলাম।
أَفَرَءَيْتُمُ ٱلْمَآءَ ٱلَّذِى تَشْرَبُونَ
তোমরা কি পানি সম্পর্কে চিন্তা করে দেখেছ যা তোমরা পান কর?
ءَأَنتُمْ أَنزَلْتُمُوهُ مِنَ ٱلْمُزْنِ أَمْ نَحْنُ ٱلْمُنزِلُونَ
তা কি তোমরাই মেঘ থেকে বর্ষণ কর, নাকি তার বষর্ণকারী আমিই?
لَوْ نَشَآءُ جَعَلْنَـٰهُ أُجَاجًا فَلَوْلَا تَشْكُرُونَ
আমি ইচ্ছে করলে তাকে লবণাক্ত করে দিতে পারি, তাহলে কেন তোমরা শোকর আদায় কর না?
أَفَرَءَيْتُمُ ٱلنَّارَ ٱلَّتِى تُورُونَ
তোমরা যে আগুন জ্বালাও সে সম্পর্কে কি তোমরা চিন্তা করে দেখেছ?
ءَأَنتُمْ أَنشَأْتُمْ شَجَرَتَهَآ أَمْ نَحْنُ ٱلْمُنشِـُٔونَ
তার (জ্বালানোর) গাছ (অর্থাৎ কাঠ) কি তোমরাই বানিয়েছ, নাকি আমিই বানিয়েছি?
نَحْنُ جَعَلْنَـٰهَا تَذْكِرَةً وَمَتَـٰعًا لِّلْمُقْوِينَ
আমি তাকে (অর্থাৎ আগুনকে) করেছি স্মারক (যা জাহান্নামের আগুনের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়) আর মরুর অধিবাসীদের জন্য দরকারী ও আরামের বস্তু।
فَسَبِّحْ بِٱسْمِ رَبِّكَ ٱلْعَظِيمِ
কাজেই (হে নবী!) তুমি তোমার মহান প্রতিপালকের মহিমা ও গৌরব ঘোষণা কর।
۞ فَلَآ أُقْسِمُ بِمَوَٰقِعِ ٱلنُّجُومِ
উপরন্তু আমি শপথ করছি তারকারাজির অস্তাচলের।
وَإِنَّهُۥ لَقَسَمٌ لَّوْ تَعْلَمُونَ عَظِيمٌ
তা অবশ্যই অতি বড় শপথ যদি তোমরা জানতে!
إِنَّهُۥ لَقُرْءَانٌ كَرِيمٌ
অবশ্যই তা সম্মানিত কুরআন,
فِى كِتَـٰبٍ مَّكْنُونٍ
(যা লিখিত আছে) সুরক্ষিত কিতাবে,
لَّا يَمَسُّهُۥٓ إِلَّا ٱلْمُطَهَّرُونَ
পূত-পবিত্র (ফেরেশতা) ছাড়া (শয়ত্বানেরা) তা স্পর্শ করতে পারে না,
تَنزِيلٌ مِّن رَّبِّ ٱلْعَـٰلَمِينَ
জগৎ সমূহের প্রতিপালকের নিকট থেকে অবতীর্ণ,
أَفَبِهَـٰذَا ٱلْحَدِيثِ أَنتُم مُّدْهِنُونَ
তবুও কি তোমরা এ বাণীকে তুচ্ছ মনে করছ?
وَتَجْعَلُونَ رِزْقَكُمْ أَنَّكُمْ تُكَذِّبُونَ
আর তাকে মিথ্যে বলাকেই তোমরা তোমাদের জীবিকা বানিয়ে নিয়েছ।
فَلَوْلَآ إِذَا بَلَغَتِ ٱلْحُلْقُومَ
তাহলে কেন (তোমরা বাধা দাও না) যখন প্রাণ এসে যায় কণ্ঠনালীতে?
وَأَنتُمْ حِينَئِذٍ تَنظُرُونَ
আর তোমরা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখ,
وَنَحْنُ أَقْرَبُ إِلَيْهِ مِنكُمْ وَلَـٰكِن لَّا تُبْصِرُونَ
আর আমি তোমাদের চেয়ে তার (অর্থাৎ প্রাণের) নিকটবর্তী, কিন্তু তোমরা দেখতে পাওনা।
فَلَوْلَآ إِن كُنتُمْ غَيْرَ مَدِينِينَ
তোমরা যদি (আমার) কর্তৃত্বের অধীন না হও
تَرْجِعُونَهَآ إِن كُنتُمْ صَـٰدِقِينَ
তাহলে তোমরা তাকে (অর্থাৎ তোমাদের প্রাণকে মৃত্যুর সময়) ফিরিয়ে নাও না কেন যদি তোমরা (তোমাদের দাবীতে) সত্যবাদী হয়েই থাক?
فَأَمَّآ إِن كَانَ مِنَ ٱلْمُقَرَّبِينَ
অতএব সে যদি (আল্লাহর) নৈকট্য প্রাপ্তদের একজন হয়
فَرَوْحٌ وَرَيْحَانٌ وَجَنَّتُ نَعِيمٍ
তাহলে (তার জন্য আছে) আরাম-শান্তি, উত্তম রিযক আর নি‘মাতে-ভরা জান্নাত।
وَأَمَّآ إِن كَانَ مِنْ أَصْحَـٰبِ ٱلْيَمِينِ
আর যদি সে ডান দিকের একজন হয়
فَسَلَـٰمٌ لَّكَ مِنْ أَصْحَـٰبِ ٱلْيَمِينِ
তাহলে হে ডানের বাসিন্দা! তোমার জন্য আছে শান্তি ও নিরাপত্তা।
وَأَمَّآ إِن كَانَ مِنَ ٱلْمُكَذِّبِينَ ٱلضَّآلِّينَ
আর সে যদি সত্য অস্বীকারকারী গুমরাহদের অন্তর্গত হয়,
فَنُزُلٌ مِّنْ حَمِيمٍ
তবে তার আপ্যায়ন হবে ফুটন্ত পানি দিয়ে।
وَتَصْلِيَةُ جَحِيمٍ
আর (তার জন্য আছে) জাহান্নামের আগুনের দহন,
إِنَّ هَـٰذَا لَهُوَ حَقُّ ٱلْيَقِينِ
এটা সুনিশ্চিত সত্য।
فَسَبِّحْ بِٱسْمِ رَبِّكَ ٱلْعَظِيمِ
কাজেই তুমি তোমার মহান প্রতিপালকের গৌরব ও মহিমা ঘোষণা কর।